Home » , » খালা, আমি আপনাকে মায়ের মতই সন্মান করি

খালা, আমি আপনাকে মায়ের মতই সন্মান করি

আমি তখন মাত্র এস এস সি পাশ করে কলেজে ভর্তি হয়েছি। আমার বাসা থেকে কলেজ অনেক দূরে হওয়ায় ঠিক করলাম কোন বাসায় লজিং থাকবো। সে সময় মেস বা বাসা ভাড়া নিয়ে থাকার ব্যাপারটা তেমন চালু ছিল না। তো আমার এক দুরসম্পর্কের মামার সহযোগিতায় এক বাসায় উঠলাম। ক্লাশ ফাইভের এক বাচ্চাকে পড়াতে হবে। আমার জন্য কোন ব্যাপার না। আমি তখন এসএসসি পাশ।জীবনের প্রথম অন্যের বাসায় থাকা। আসার সময় মা অনেক কিছু বুঝিয়ে দিয়েছেন। কিভাবে চলব, কিভাবে থাকব। আমরা গরীব ছিলাম। কলেজের জন্য প্যান্ট কিনেছিলাম, কিন্তু সেটা শুধু কলেজের জন্যই। বাসায় ছোটোবেলা বাবার পুরোনো লুঙ্গি পড়তাম। আর লজিং বাড়িতে আসার সময় দুইটা নতুন লুঙ্গি বাবা কিনে দিয়েছিলেন।ভালোই চলছিল দিনকাল। ছোট পরিবার ছিল। কারন স্টুডেন্টের দুই চাচা ঢাকা থেকে পড়তেন। আর এক বোনের বিয়ে হয়ে গেছে। দাদা দাদি নেই। আমি জীবনে প্রথম বাইরে থাকতে এসেছি। তাই একটু হাবাগোবা টাইপের। সব সময়ই ভয় এই বুঝি কোন ভুল করে ফেললাম। সব সময় বিনয়ী হয়ে থাকতাম। স্টুডেন্টের বাবা-মা কোন কথা বললে মাথা নিচু করে শুনতাম। যা বলত করতাম। স্টুডেন্টরা বড়লোক ছিল। তাদের বাসায় ভিসিপি ছিল। তারা সেখানে হিন্দি ছবি দেখতো। মাঝে মাঝে আমিও দেখতাম। স্টুডেন্ট আমাকে পড়ার ফাঁকে ফাঁকে ছবির কাহিনী বলতো। ছবিতে যখন রোমান্টিক কোন দৃশ্য আসতো, আমি লজ্জা পেতাম। একদিন শুক্রবার, আমি সকালে পড়াশোনা করে একটু শুয়েছি। ঘুম লেগে গেছে, হঠাৎ খালা মানে স্টুডেন্টের মায়ের ডাকে ঘুম ভেঙে গেছে। আমার ঘরের দরজা চাপানো ছিল।

"নামাজ পড়বানা?" বলে উনি দরজা ঠেলে ঘরে ঢুকলেন। আমিও ওনার ডাকে হঠাৎ জেগে উঠেই দেখি উনি ঘরে ঢুকছেন।



এরপর যা ঘটল আমি লজ্জা পেয়ে গেলাম। আমার চেহারাটা লাল হয়ে গেল। আমি তাকিয়ে দেখি আমার সোনাটা সোজা টং হয়ে আছে। আমি লুকানোর সময় পেলাম না। সরাসরি খালার চোখে পড়ে গেলাম। তিনি দ্রুত বেরিয়ে গেলেন। যাবার সময় বললেন, ''গোসল করে তাড়াতাড়ি নামাজ পইড়া আসো।''

আমি শুয়েই রইলাম। এতোক্ষন কি ঘটলো বুঝে ওঠার চেষ্টা করলাম। আমার শরীর জমে গেছে। আমার মনেপ্রানে মনে হলো এতোক্ষন যা ঘটেছে তা মিথ্যা, আমার কল্পনা। বাস্তবে সব আগের মতই আছে। নামাজ পড়ে একা একা খেয়ে নিলাম। খেয়ে ঘর লাগিয়ে আবার শুয়ে পড়লাম। ভাবছিলাম বারবার, এটা কি ঘটল, লজ্জায় আমি মরে যাচ্ছিলাম।

রাতে স্টুডেন্টকে পড়াচ্ছিলাম। হঠাৎ খালা বললেন, রাজু, সারকে নিয়ে খেতে আসো। তিনি স্বাভাবিক ভাবেই সব করলেন। মনেই হলোনা, দুপুরে কিছু ঘটেছে। আমি ভয়ে ভয়ে রইলাম।

এর পর এক সপ্তাহ কেটে গেল এমনিই। আমি খালার সাথে আর কথা বললাম না, চুপচাপ রইলাম। এরপরের শনিবার। আমার মনে সেই ঘটনার রেশ কমে গেছে। এরপর থেকে আমি ঘুমালে দরজা বন্ধ করে ঘুমাতাম।

দুপুরে শুয়ে আছি, হঠাৎ খালা বাইরে থেকে ডাকলেন। বললেন, ''একটু দোকানে যাও।''

আমি বের হলাম। খালার ঘরের সামনে এসে দাঁড়ালাম। তিনি আমাকে একটা সেভেনআপ কিনতে পাঠালেন। সেভেনআপ কিনে দিয়ে চলে যাচ্ছি, এমন সময় তিনি আবার ডাকলেন।
''শোন,''
আমি তার সামনে গিয়ে দাঁড়ালাম। হঠাৎ একটু ভয় পেলাম।
তিনি আমার দিকে তাকিয়ে বললেন, ''আমি তোমার কি হই?''
''খালা।''
''খালার সাথে কিরম ব্যবহার করতে হয় তা তোমার মায় শিখায় নাই?''
আমি চুপ।
''কি, কতা কওনা কেন?''
''খালা, আমি আপনাকে মায়ের মতই সন্মান করি।''
''মায়ের মতো সন্মান করলে এইটা খাড়া কইরা শুইয়া থাকো কেন?'' বলেই খালা আমার সোনায় হাত দিলেন।

আমার পুরো শরীরে ইলেকট্রিক শক খেলাম। উনি মুঠো করে ধরে আছেন।
আমি কাঁপা গলায় বললাম, ''খা...খালা, বিশ্বাস করেন, আমি ইচ্ছে করে কিছু করিনি।''
আমার শরীর থরথর করে কেঁপে উঠল। গলা শুকিয়ে গেল। তিনি আমার লুঙ্গি ধরে টান দিলেন। আমি ন্যাংটো হয়ে গেলাম।

খালা আমার সোনায় সরাসরি হাত দিয়ে বললেন, ''আইজকা আবার ঘুমায়া রইছে ক্যা। আর এগুলা এত বড় ক্যা,'' বাল টান দিয়ে তিনি বললেন।

আমি নিজের সোনার দিকে তাকালাম। দেখি ঘন বালের ভিতর সোনাটা চুপসে আছে। তিনি সোনা ধরে নাড়ানো শুরু করলেন। আমার শরীরে একটা শিহরণ বয়ে গেল।

হঠাৎ তিনি উঠে গিয়ে দরজা লাগিয়ে দিলেন। আমি ভয় পেয়ে গেলাম। চিন্তা করলাম, খালু বা রাজুই বা কই? খালা দরজা লাগিয়ে এসে বিছানায় বসে বললেন, এদিকে আসো। আমি সেভাবেই দাঁড়িয়ে আছি। বুঝতে পারছিনা কি করব। এদিকে মা বারবার বলে দিয়েছেন, খালার কথার অবাধ্য যাতে কোন দিন না হই।
তিনি আমাকে টেনে নিলেন কাছে। মুখে বললেন, ''বান্দর পোলা কতা শোনে না ক্যা।''

এবার তিনি আমার সোনা হাত দিয়ে ধরে নাড়তে লাগলেন। আমার কেমন যেন লাগল। দেখি সোনা দাঁড়াতে শুরু করেছে। হঠাৎ তিনি আমাকে হ্যাঁচকা টানে বিছানায় ফেললেন, আমাকে চিৎ করে শোয়ালেন, আমার পা দুটো ফাঁক করে আমার সোনা নাড়তে লাগলেন। আমার নার্ভ ভোঁতা হয়ে গেছে, কিছুই বুঝতেছি না। হঠাৎ দেখি খালা আমার সোনায় মুখ দিলেন। ভয়ে আমি পেছনে সরে যেতে চাইলাম। খালা বলে, এই বান্দর পোলা, চুপ কইরা শুইয়া থাক। আমি চুপ হয়ে গেলাম। কিন্তু আমার শরীর কথা বলা শুরু করল। আমি কিছু বুঝে ওঠার আগেই আমার মাল আউট হয়ে গেল। আমার শরীরে কেমন যেন লাগল। আমি কেঁদে দিলাম।

তাকিয়ে দেখি খালার জিহ্বা, গাল, নাকের উপর আমার সাদা মাল। খালা বলল, ''কিরে বান্দর, এটা কি করলি?''

আমি ভয়ে হেঁচকি পাড়ছি। এটাই আমার জীবনের প্রথম মাল আউট। এর আগে স্বপ্নদোষ হলেও সেটা ঘুমের ঘোরে। এ সম্পর্কে আমার আগে কোন অভিজ্ঞতা ছিলনা। আর আমি একটু হাবা আর গরীব বলে আমার সাথে কেউ তেমন মিশতোও না। যার ফলে যৌনতার ব্যাপারে আমি পুরোই অন্ধকারে ছিলাম। আমার শরীর অবশ হয়ে এলো। আমি আরও ভয় পেয়ে গেলাম।

খালা একটা ন্যাকড়ায় চেহারা মুছলেন। মুখে বললেন, ''এতো তারাতারি ফালাইলি কেনো বান্দর?''

আমি চুপ। আমি লক্ষ্য করলাম, আমার সোনাটা তখনও দাঁড়িয়ে আছে। হঠাৎ খালা এবার আমার উপরে এসে শুলেন। তার পুরো শরীরের ভর রাখলেন আমার শরীরে। আমাকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে কিছুক্ষন আমার দিকে তাকিয়ে রইলেন। এরপর আমাকে আবারো চমকে দিয়ে আমার ঠোঁটে ঠোঁট রাখলেন। আবারো আমার শরীরে কেমন যেন লাগা শুরু হলো। আমার ঠোঁট চোষা শুরু করলেন। উনি এমন করছিলেন যেন আমার মুখ কামড়ে খেয়ে ফেলবেন। আমার শরীর কেমন করতে লাগল। উনি এমনভাবে শরীর দিয়ে আমাকে জড়িয়ে ধরে মোচড়া মুচড়ি করছেন, আমার যে কেমন লাগা শুরু হলো, মনে হল আমি শূন্যে ভাসছি।

হঠাৎ লক্ষ্য করলাম, খালার শরীরটা তুলার মতো নরম। উনি এমন করতে লাগলেন যেন উনার শরীরের ভিতর আমাকে ঢুকিয়ে ফেলবেন। প্রায় মিনিট দশেক এমন করার পর যখন আমার সোনায় আবার হাত রাখলেন, আমার আবারো মাল আউট হল। এবার আর কাঁদলাম না। বরং শরীরটা আমার এমনভাবে হাল্কা হয়ে গেলো, আমি চোখ বন্ধ করলাম।

হঠাৎ খালা আমার সোনায় টান দিয়ে বললেন, ''কিরে বান্দর, আবার ফালাইলি ক্যান?''
আমি কিছু বুঝলাম না।
হঠাৎ খালা ঘড়ির দিকে চেয়ে একটা ঝাংটা মেরে আমাকে বললেন, ''বান্দর পোলারে দিয়া কিছু অইবো না। যা ভাগ, আবার রাজুরা আইয়া পড়ব।'' বলে খালা উঠে পড়লেন।

ফ্লোর থেকে আমাকে লুঙ্গি তুলে দিয়ে বললেন, খবরদার, কেউ যেনো না জানে। আমি লুঙ্গি পড়ে চলে এলাম।

এই হলো আমার জীবনের প্রথম যৌন অভিজ্ঞতা।

0 মন্তব্য(গুলি):

Spoiler Untuk lihat komentar yang masuk:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

 
Copyright © 2011. Bangla Fucking History . All Rights Reserved.
Company Info | Contact Us | Privacy policy | Term of use | Widget | Advertise with Us | Site map
Template modify by Creating Website